কুফরী শিক্ষা দেওয়াও কুফরী বা কুফরী ধর্ম যে মেনে চলে তাকে উক্ত ধর্মের পূজা-উপসনা ও আচার-অনুষ্ঠানের রীতি-নীতি শিক্ষা দেওয়াও কুফরী

কুফরী শিক্ষা দেওয়াও কুফরী বা কুফরী ধর্ম যে মেনে চলে তাকে উক্ত ধর্মের পূজা-উপসনা ও আচার-অনুষ্ঠানের রীতি-নীতি শিক্ষা দেওয়াও কুফরী শায়েখ আব্দুল্লাহ আল মুনির এর প্রবন্ধটি পড়া শেষ হলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

বাহরুর রায়েকে বলা হয়েছে, কুফরী কালিমা যে পাঠ করতে চায় তাকে তা শিক্ষা দিলে একজন মুসলিম কাফির হবে। যদিও এ হাসি তামাশার ছলে হয়।

বর্তমানে অনেক স্কুলে দেখা যায় হিন্দু ধর্ম শিক্ষার জন্য পৃথক শিক্ষক না থাকায় কোনো একজন মুসলিম শিক্ষককে তা শিক্ষা দেওয়ার দায়িত্ব দেওয়া হয়। এই দায়িত্ব যে প্রদান করে এবং যে এই দায়িত্ব পালন করে উভয়ে কাফির হবে। এখানে এমন বলা চলবে না যে, আমি বেতনভূক্ত চাকর, কর্তৃপক্ষ যে নির্দেশ দেয় তাই পালন করি। কারণ প্রতিটি মুসলিম অন্য কারো চাকর হওয়ার পূর্বে আল্লাহর চাকর। আল্লাহর নির্দেশের বিরুদ্ধে কোনো কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মানা যাবে না।

কিছু আধুনা ইসলামী চিন্তাবিদ নিজেদের সর্ব ধর্মের ছাত্র হিসেবে পরিচয় দেন। ফলে সর্ব ধর্মের লোকেরা তাদের ধর্মীয় উপসনার পদ্ধতি ও পন্থা সম্পর্কে তাদের নিকট প্রশ্ন করলে তারা তাদের তা শিক্ষা দেন। ঐ সকল ব্যক্তিরা এই কুফরী কর্ম পালন করার জন্যই তার শিক্ষা নিয়ে থাকে। এভাবে কাফিরদের তাদের ধর্মীয় বিষয় শিক্ষা দান করাও কুফরী।

এখানে স্মরণ রাখতে হবে, যদি কোনো মুসলিম অন্য কাউকে কুফরী থেকে সতর্ক করার উদ্দেশ্যে বা কুফরীর বাতুলতা প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে কুফরী কর্মকান্ড সম্পর্কে অবহিত করে তবে তা উত্তম বলে বিবেচিত হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *